০৭:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পাঁচতারকা হোটেলে সভা সেমিনার করে হালদা রক্ষা সম্বব না- মৎস্য উপ-পরিচালক মোঃ আনোয়ার হোসেন

চট্টগ্রাম বিভাগিয় মৎস্য উপ-পরিচালক মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেছেন হালদাকে রক্ষা করতে হলে হালদার পাড়ের মৎস্য জিবীদের গুরুত্ব দিতে হবে।ঢাকা চট্টগ্রামে পাঁচতারকা হোটেলে বসে সভা সেমিনার করে হালদা রক্ষা কিংবা সমাধান সম্বভ না। এখানে হালদা পাড়ের মানুষকে গুরুত্ব দিয়ে পাড়ে বসে সিদ্বান্ত নিতে হবে।
তিনি বলেন, দিন দিন রেনু কেন কমে যাচ্ছে? সেটি ভাল বলতে পারবেন যারা হালদার সাথে রেনু সংগ্রহ কাজে সম্পৃক্ত তারাই।আমি এসি রুমে বসে বলতে পারবোনা কেন কমে যাচ্ছে! অতএব সামনের পদক্ষেপ হবে আসল মৎস্য জীবিদের নিয়ে। কারণ তারা হচ্ছে হালদার প্রান। মা-মাছ রক্ষা করা এখন সময়ের দাবী।প্রাকৃতিক উপায়কে রক্ষা করতে হলে দুপাড়ের সকল মানুষের সহযোগিতা দরকার।
তিনি আজ (১৫ নভেম্বর) শুক্রবার দুপুরে রাউজান উপজেলা কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত হালদা রক্ষায় অংশীজন উদ্ধুদ্ধকরণ ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। রাউজান উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আলমগীর হোসেনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা মৎস্য অফিসার শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ,হালদা প্রকল্প পরিচালক পার্ট-২ মুহাম্মদ মিজানুর রহমান,রাউজান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ রিদুয়ানুল ইসলাম,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ মাসুম কবির, রাউজান প্রেস ক্লাব সভাপতি মাওলানা এম বেলাল উদ্দিন,সাংবাদিক প্রদিপ শীল, প্রেস ক্লাব সেক্রেটারী নেজাম উদ্দিন রানা।
এতে মৎসজীবিরা দক্ষিণ এশিয়ার প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর মা -মাছকে বাচাতে হলে বর্শী,নেট জাল,ঘেরাও জাল, নদীদুষন,বিষ মেরে মাছ নিধনকে দায়ি করেছেন হালদা নদীর ডিম আহরন কারীরা।হালদা রক্ষার জন্যে ২০০৬থেকে স্পিটবোর্ড দেয়ার কথা থাকলেও এখনো তা দৃশ্যমান হয়নি।যার কারনে অভিযান সফল হচ্ছেনা।স্লুইছ গেট গুলো অরক্ষিত।১৬সালে মা-মাছ যেমনি ডিম দেনি আগামিতে ভাল পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে হালদা বিপন্ন হয়ে যাবে।
বাখ//আর