০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মার্চ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ করবে ইসি

বিশেষ প্রতিবেদক

আগামী বছরের ২ মার্চের পর থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দে হালনাগাদকৃত এসব ভোটার নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হবেন। এদিকে ভোটার তালিকা আইন অনুযায়ী নিয়মতান্ত্রিকভাবেই নির্বাচন কমিশনের সংগ্রহে থাকা তথ্যের ভিত্তিতে আগামী জানুয়ারির ২ তারিখ থেকে মার্চের ২ তারিখের মধ্যে ভোটার তালিকার খসড়া ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।

নির্বাচন কমিশনের প্রথম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদ এ তথ্য জানান। সোমবার (২ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে নতুন ইসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ অংশগ্রহণ করেন।

এ কারণে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি নতুন বছরের হালনাগাদ ২ জানুয়ারি থেকে ২ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন হবে। এরপর আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবো। বাদ পড়া এসব নাগরিকসহ ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দে ভোটার হওয়ার উপযুক্ত হবেন এমন নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। একইসঙ্গে যেসব ভোটার মৃত্যুবরণ করেছে তাদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য তথ্য নেওয়া হবে।

এছাড়া দ্বৈত ভোটার বা অন্য কোনও জটিলতা আছে কিনা, সে বিষয়েও তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এর মাধ্যমে আমরা শুদ্ধ এবং পূর্ণাঙ্গ তথ্যের ভিত্তিতে শতভাগ সঠিকতা নিশ্চিত করতে পারবো।

বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহসহ যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ৬ মাসের মতো সময় লাগবে বলে এই কমিশনার জানান। বৈঠকে চারটি পৃথক কমিটি গঠন করা হয়।

বাখ//আর

শেয়ার করুন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট : ০৬:৪০:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪
৪৩ জন দেখেছেন

মার্চ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ করবে ইসি

আপডেট : ০৬:৪০:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

আগামী বছরের ২ মার্চের পর থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দে হালনাগাদকৃত এসব ভোটার নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হবেন। এদিকে ভোটার তালিকা আইন অনুযায়ী নিয়মতান্ত্রিকভাবেই নির্বাচন কমিশনের সংগ্রহে থাকা তথ্যের ভিত্তিতে আগামী জানুয়ারির ২ তারিখ থেকে মার্চের ২ তারিখের মধ্যে ভোটার তালিকার খসড়া ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।

নির্বাচন কমিশনের প্রথম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদ এ তথ্য জানান। সোমবার (২ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে নতুন ইসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ অংশগ্রহণ করেন।

এ কারণে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি নতুন বছরের হালনাগাদ ২ জানুয়ারি থেকে ২ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন হবে। এরপর আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবো। বাদ পড়া এসব নাগরিকসহ ২০২৬ খ্রিষ্টাব্দে ভোটার হওয়ার উপযুক্ত হবেন এমন নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। একইসঙ্গে যেসব ভোটার মৃত্যুবরণ করেছে তাদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য তথ্য নেওয়া হবে।

এছাড়া দ্বৈত ভোটার বা অন্য কোনও জটিলতা আছে কিনা, সে বিষয়েও তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এর মাধ্যমে আমরা শুদ্ধ এবং পূর্ণাঙ্গ তথ্যের ভিত্তিতে শতভাগ সঠিকতা নিশ্চিত করতে পারবো।

বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহসহ যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ৬ মাসের মতো সময় লাগবে বলে এই কমিশনার জানান। বৈঠকে চারটি পৃথক কমিটি গঠন করা হয়।

বাখ//আর