০৬:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিব্বতে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১২৬

আন্তর্জজাতিক ডেস্ক

তিব্বতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৬ জনে। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২০০ জন। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে উদ্ধার অভিযান। বুধবার (৮ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জীবিতদের সন্ধানে রাতভর বিরতিহীন অনুসন্ধান চালায় জরুরি বিভাগ। এই অনুসন্ধানে অংশ নেয় স্থানীয়রাও। ইতোমধ্যে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং উদ্ধার তৎপরতায় সম্ভাব্য সব ধরণের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) তিব্বত ও আশপাশের এলাকায় স্থানীয় সময় সকালে অনুভূত হয় ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প। বিধ্বস্ত হয় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি ভবন-স্থাপনা।

ভূমিকম্পের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অনুভূত হয় ৪০টির বেশি আফটার শক। এখনও বহু এলাকায় বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)-এর তথ্য অনুযায়ী, চীনের জিজাংয়ে ছিলো ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে হয় উৎপত্তি। নেপাল, ভারত, ভূটান ও বাংলাদেশেও অনুভূত হয় কম্পন।

শেয়ার করুন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট : ১০:২৭:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫
১৩৬ জন দেখেছেন

তিব্বতে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১২৬

আপডেট : ১০:২৭:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

তিব্বতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৬ জনে। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২০০ জন। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে উদ্ধার অভিযান। বুধবার (৮ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জীবিতদের সন্ধানে রাতভর বিরতিহীন অনুসন্ধান চালায় জরুরি বিভাগ। এই অনুসন্ধানে অংশ নেয় স্থানীয়রাও। ইতোমধ্যে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং উদ্ধার তৎপরতায় সম্ভাব্য সব ধরণের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) তিব্বত ও আশপাশের এলাকায় স্থানীয় সময় সকালে অনুভূত হয় ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প। বিধ্বস্ত হয় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি ভবন-স্থাপনা।

ভূমিকম্পের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অনুভূত হয় ৪০টির বেশি আফটার শক। এখনও বহু এলাকায় বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)-এর তথ্য অনুযায়ী, চীনের জিজাংয়ে ছিলো ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে হয় উৎপত্তি। নেপাল, ভারত, ভূটান ও বাংলাদেশেও অনুভূত হয় কম্পন।