০৫:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল

অনলাইন ডেস্ক

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত রাখার জন্য ‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।

এতদিন বিগত সরকার এই এনআইডি কার্যক্রমের আইন ইসির কাছ থেকে নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দিয়ে ২০২৩ সালে ‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন-২০২৩’ পাশ করে।

ইসি জানিয়েছে, আজ ওই আইন বাতিল করে নতুন আইনে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করে কার্যক্রম সুরক্ষা সেবা বিভাগে না নেওয়া পর্যন্ত ইসির অধীনেই পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। সেই মোতাবেক এখন এনআইডি ইসির অধীনেই আছে।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে উপদেষ্টারাসহ সুশীল সমাজ এবং দেশের সাধারণ মানুষ এই কার্যক্রমটি ইসির অধীনে রাখার দাবি জানিয়ে আসছে শুরু থেকেই। তারা ২০২৩ সালের নতুন আইনটি বাতিল করারও দাবি জানান। এরপর বৃহস্পতিবার আইনটি বাতিল হলো।

এর আগে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত চিঠি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়।

শেয়ার করুন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট : ০৭:৪৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
৮৮ জন দেখেছেন

‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল

আপডেট : ০৭:৪৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত রাখার জন্য ‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।

এতদিন বিগত সরকার এই এনআইডি কার্যক্রমের আইন ইসির কাছ থেকে নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দিয়ে ২০২৩ সালে ‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন-২০২৩’ পাশ করে।

ইসি জানিয়েছে, আজ ওই আইন বাতিল করে নতুন আইনে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করে কার্যক্রম সুরক্ষা সেবা বিভাগে না নেওয়া পর্যন্ত ইসির অধীনেই পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। সেই মোতাবেক এখন এনআইডি ইসির অধীনেই আছে।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে উপদেষ্টারাসহ সুশীল সমাজ এবং দেশের সাধারণ মানুষ এই কার্যক্রমটি ইসির অধীনে রাখার দাবি জানিয়ে আসছে শুরু থেকেই। তারা ২০২৩ সালের নতুন আইনটি বাতিল করারও দাবি জানান। এরপর বৃহস্পতিবার আইনটি বাতিল হলো।

এর আগে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত চিঠি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়।