০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুলের মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক

রাজধানীর বনানীতে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী (৫৯) মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান।

তিনি জানান, ওয়াশরুমে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে দগ্ধ কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে মারা গেছেন। তার শরীরের ৭৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

এর আগে, শনিবার ভোর ৫টার দিকে বনানীর বাসায় ওয়াশরুমে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে দগ্ধ হন বাবুল কাজী। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। একই সঙ্গে তার চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল।

শেয়ার করুন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট : ০৭:১৯:২৩ অপরাহ্ন, রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
১১২ জন দেখেছেন

কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুলের মৃত্যু

আপডেট : ০৭:১৯:২৩ অপরাহ্ন, রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর বনানীতে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী (৫৯) মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান।

তিনি জানান, ওয়াশরুমে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে দগ্ধ কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে মারা গেছেন। তার শরীরের ৭৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

এর আগে, শনিবার ভোর ৫টার দিকে বনানীর বাসায় ওয়াশরুমে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে দগ্ধ হন বাবুল কাজী। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। একই সঙ্গে তার চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল।