০২:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হত্যা মামলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩ জনের ফাঁসির আদেশ

কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ব্যবসায়ী সায়দুর রহমান হত্যা মামলায় ৩ জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় দেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাহেরচর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (২৬) , একই গ্রামের আবদুল খালেকের ছেলে রিপণ মিয়া (২৮) এবং একই উপজেলার চর শিবপুর গ্রামের কবির মিয়ার ছেলে কাজল মিয়া (৪৫)। ১২জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ বিচারক এ রায় দেন। এরমধ্যে রিপন ও কাজল আদলতে উপস্থিত থাকলেও রাসেল মিয়া পলাতক রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ফল ব্যবসায়ী সায়দুর রহমান বাড়ি ফেরার পথে প্রতিপক্ষের লোকজন বাঞ্ছারামপুরের কড়ইকান্দির ফেরিঘাট এলাকার তাকে পরিকল্পিত ভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে পরদিন ৩০ সেপ্টেম্বর মেঘনা নদীর তীর হতে স্বজনরা তার মৃতদেহ উদ্ধার করে। মামলায় ২০ জন স্বাক্ষীর মধ্যে মোট ১২জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালত উক্ত রায় প্রদান করে।

বাখ//এস

শেয়ার করুন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট : ০৬:১৯:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৯১ জন দেখেছেন

হত্যা মামলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩ জনের ফাঁসির আদেশ

আপডেট : ০৬:১৯:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ব্যবসায়ী সায়দুর রহমান হত্যা মামলায় ৩ জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় দেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাহেরচর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (২৬) , একই গ্রামের আবদুল খালেকের ছেলে রিপণ মিয়া (২৮) এবং একই উপজেলার চর শিবপুর গ্রামের কবির মিয়ার ছেলে কাজল মিয়া (৪৫)। ১২জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ বিচারক এ রায় দেন। এরমধ্যে রিপন ও কাজল আদলতে উপস্থিত থাকলেও রাসেল মিয়া পলাতক রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ফল ব্যবসায়ী সায়দুর রহমান বাড়ি ফেরার পথে প্রতিপক্ষের লোকজন বাঞ্ছারামপুরের কড়ইকান্দির ফেরিঘাট এলাকার তাকে পরিকল্পিত ভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে পরদিন ৩০ সেপ্টেম্বর মেঘনা নদীর তীর হতে স্বজনরা তার মৃতদেহ উদ্ধার করে। মামলায় ২০ জন স্বাক্ষীর মধ্যে মোট ১২জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালত উক্ত রায় প্রদান করে।

বাখ//এস