০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ

অনলাইন ডেস্ক

ঈদের আনন্দ শুরু হয়ে যায় ঈদকে কেন্দ্র করে কেনাকাটার মধ্যদিয়েই। শহরের অনেকেই দিনের ব্যস্ততা শেষে বেছে নেয় সন্ধ্যা, রাতকে। আর ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন মার্কেট, বিপণি বিতান, সুপার শপ আর এর সামনের সড়ক সাজিয়েছে আলোয় আলোয়। ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ।

নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের দাম এই রমজানে সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঈদের পোশাকে কিছুটা বাড়তি দামের অভিযোগ ক্রেতাদের। অনেক সামর্থবানই নিজের পাশাপাশি গরিব দুঃখী প্রতিবেশীর জন্য কিনছেন ঈদ উপহার। এভাবেই রমজানে আত্মশুদ্ধির শিক্ষা নিয়ে ঐক্যের এবং সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের।

আপনাকে বিলিয়ে আসমানি তাগিদের আনুগত্য… সোনা-দানা আর বালাখানা সবই আল্লাহর রাহে… যাকাত দিয়ে মুসলিমের নিঁদ ভাঙিয়ে যেন ঈদের আগেই খুশি শুরু হয়েছে শহর জুড়ে।

ঈদে নতুন পোশাকে রাঙাতে বিভিন্ন মার্কেটে ভিড় করছেন শিশু, নারী, বৃদ্ধ, তরুণ প্রত্যেকে। সকাল, দুপুর, বিকেল কিংবা সন্ধ্যা রাতে ঈদ আনন্দ যেন শুরু হয়েছে শপিং ব্যাগে। যেখানে রাতের দৃশ্য তৈরি করেছে আলাদা আকর্ষণ।

আলোয় আলোয় সেজেছে শহরের এই সড়ক, বিপণি বিতান, সুপার শপও। হাসছে কৃত্রিম চাঁদ তারা। মরিচ বাতির ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ। সব মিলিয়ে এ যেন এক অন্য রমজান সন্ধ্যে থেকে রাতের শহরে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে এই আলোকসজ্জাও এক কৌশল। রোজার ঈদের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততোই বাড়ছে ক্রেতা সমাগম, বেচা বিক্রি।

সারাদিন রোজা শেষে ক্রেতাদের বড় একটা অংশ আসে সন্ধ্যায়, রাতে। এই সময়েই শপিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্য তাদের। তবে বিগত সময়ের চেয়ে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের দাম এই রমজানে সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঈদের পোশাকে কিছুটা বাড়তি দামের অভিযোগ তাদের।

শৈশবের ঈদ আনন্দ ছাড়াতে পারে না অন্য কোনো বয়সে। বাবা-মায়ের হাত ধরে শিশুরাও নতুন পোশাকের আকর্ষণে মার্কেটে।

শেয়ার করুন

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট : ০২:১১:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
৭২ জন দেখেছেন

ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ

আপডেট : ০২:১১:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫

ঈদের আনন্দ শুরু হয়ে যায় ঈদকে কেন্দ্র করে কেনাকাটার মধ্যদিয়েই। শহরের অনেকেই দিনের ব্যস্ততা শেষে বেছে নেয় সন্ধ্যা, রাতকে। আর ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন মার্কেট, বিপণি বিতান, সুপার শপ আর এর সামনের সড়ক সাজিয়েছে আলোয় আলোয়। ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ।

নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের দাম এই রমজানে সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঈদের পোশাকে কিছুটা বাড়তি দামের অভিযোগ ক্রেতাদের। অনেক সামর্থবানই নিজের পাশাপাশি গরিব দুঃখী প্রতিবেশীর জন্য কিনছেন ঈদ উপহার। এভাবেই রমজানে আত্মশুদ্ধির শিক্ষা নিয়ে ঐক্যের এবং সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের।

আপনাকে বিলিয়ে আসমানি তাগিদের আনুগত্য… সোনা-দানা আর বালাখানা সবই আল্লাহর রাহে… যাকাত দিয়ে মুসলিমের নিঁদ ভাঙিয়ে যেন ঈদের আগেই খুশি শুরু হয়েছে শহর জুড়ে।

ঈদে নতুন পোশাকে রাঙাতে বিভিন্ন মার্কেটে ভিড় করছেন শিশু, নারী, বৃদ্ধ, তরুণ প্রত্যেকে। সকাল, দুপুর, বিকেল কিংবা সন্ধ্যা রাতে ঈদ আনন্দ যেন শুরু হয়েছে শপিং ব্যাগে। যেখানে রাতের দৃশ্য তৈরি করেছে আলাদা আকর্ষণ।

আলোয় আলোয় সেজেছে শহরের এই সড়ক, বিপণি বিতান, সুপার শপও। হাসছে কৃত্রিম চাঁদ তারা। মরিচ বাতির ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ। সব মিলিয়ে এ যেন এক অন্য রমজান সন্ধ্যে থেকে রাতের শহরে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে এই আলোকসজ্জাও এক কৌশল। রোজার ঈদের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততোই বাড়ছে ক্রেতা সমাগম, বেচা বিক্রি।

সারাদিন রোজা শেষে ক্রেতাদের বড় একটা অংশ আসে সন্ধ্যায়, রাতে। এই সময়েই শপিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্য তাদের। তবে বিগত সময়ের চেয়ে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের দাম এই রমজানে সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঈদের পোশাকে কিছুটা বাড়তি দামের অভিযোগ তাদের।

শৈশবের ঈদ আনন্দ ছাড়াতে পারে না অন্য কোনো বয়সে। বাবা-মায়ের হাত ধরে শিশুরাও নতুন পোশাকের আকর্ষণে মার্কেটে।